ঢাকা, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ৯ মিনিট আগে
শিরোনাম

আনোয়ার খান মডার্ণ মেডিকেল কলেজে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও শিশু দিবস উদযাপন

  নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ : ১৮ মার্চ ২০২৩, ১৫:১৮  
আপডেট :
 ১৮ মার্চ ২০২৩, ১৭:২৫

আনোয়ার খান মডার্ণ মেডিকেল কলেজে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও শিশু দিবস উদযাপন
মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. এখলাসুর রহমান বক্তব্য রাখছেন। ছবি: প্রতিনিধি

আনোয়ার খান মডার্ণ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস-২০২৩ উদযাপন করা হয়েছে। শনিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত আনোয়ার খান মডার্ণ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের হলরুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এই আয়োজনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য ও আনোয়ার খান মডার্ণ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চেয়ারম্যান ড. আনোয়ার হোসেন খান।

কেক কেটে জন্মদিনের অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. এখলাসুর রহমান, উপ-অধ্যক্ষ অধ্যাপক হাবিবুজ্জামান চৌধুরী।

এসময় আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. এখলাসুর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধুর সাহসী নেতৃত্বের কারণেই আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। সেজন্য আমরা তার প্রতি কৃতজ্ঞ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন শিশুদের প্রতি বন্ধুবৎসল। শিশুরা যেন সুন্দর আগামী, সোনার বাংলাদেশে বড় হতে পারেন তার জন্য তিনি আজীবন কাজ করে গেছেন। শিশুদের অধিকার আদায়ে তিনি সর্বদা সচেষ্ট ছিলেন।

এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপ-অধ্যক্ষ অধ্যাপক হাবিবুজ্জামান চৌধুরী সবাইকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ পড়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, দেশের স্বাধীনতাসংগ্রামে অসামান্য অবদানের জন্য বাঙালির জাতির পিতার আসনে তিনি অধিষ্ঠিত হয়েছেন। ধাপে ধাপে তিনি বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে নেতৃত্বের শীর্ষ আসনে চলে আসেন। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু দেশের রাজনীতির ইতিহাসে সবার অগ্রভাগে থেকে জাতিকে নেতৃত্ব দিয়ে আলোর পথ দেখিয়েছেন।

শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. সৈয়দ খায়রুল আমিন বলেন, শিশুদের পুষ্টি ও তাদের প্রতিভা বিকাশ প্রতিষ্ঠা করাই ছিলো জাতির পিতার মূল লক্ষ্য। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমান সরকার শিশুদের শিক্ষা, পুষ্টি, চিকিৎসা, সুরক্ষা, খেলাধুলা, বিনোদনসহ বিভিন্ন কাজ করছে।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সহকারী অধ্যাপক ডা. তামান্না মাহমুদ উর্মি।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, অর্থোপেডিক্স বিভাগের অধ্যাপক শ্যামল চন্দ্র দেবনাথ, নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. এম আলমগীর চৌধুরী, অধ্যাপক এবং বিভাগীয় প্রধান গাইনি ও অবস ডা. সেহরীন এফ সিদ্দিকা, সহযোগী অধ্যাপক গাইনি ও অবস্ ডা. শারমিন সিদ্দিকা ইসলাম (রুমকী)। এসময় অন্যান্য বিভাগের প্রধান, চিকিৎসক, নার্স, শিক্ষার্থী ও হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ জার্নাল/সামি

  • সর্বশেষ
  • পঠিত