ঢাকা, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ আপডেট : ১৫ মিনিট আগে
শিরোনাম

স্বাধীনতা দিবস

বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী কর‌ল তেজগাঁও ট্রা‌ফিক ‌বিভাগ

  নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ : ২৬ মার্চ ২০২৩, ১৫:০০  
আপডেট :
 ২৬ মার্চ ২০২৩, ১৫:০৪

বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী কর‌ল তেজগাঁও ট্রা‌ফিক ‌বিভাগ
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী কর‌ল তেজগাঁও ট্রা‌ফিক ‌বিভাগ । ছবি: সংগৃহীত

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে ডিএম‌পির ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগে বঙ্গবন্ধু ও মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী ক‌রছে। শ‌নিবার রা‌তে ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগের কার্যালয়ের সামনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। যা ২৬ মার্চ (রোববার) পর্যন্ত জনগণের জন্য প্রদর্শন করা হবে।

ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. সাহেদ আল মাসুদের সার্বিক তত্ত্বাবধান এবং অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মো. জাহাঙ্গীর আল‌মের পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনায় এই আয়োজন করা হয়। ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য জনগণের কাছে তুলে ধরতে এমন আ‌য়োজন করা হ‌য়ে‌ছে ব‌লে জা‌নি‌য়ে‌ছে পু‌লিশ।

শিরায় শিরায় ধমনীতে ধমনীতে শিহরণ তুলে মনে করিয়ে দেয় ১৯৭১ সালের সেই ভয়াল ২৫ শে মার্চের কালরাত্রির কথা। অপারেশন সার্চলাইট, ২৫ শে মার্চ ১৯৭১ পৃথিবীর বুকে নৃশংসতম এক গণহত্যার নাম। বাঙালি যখন তার অধিকারকে আঁকড়ে ধরেছিল, বর্বর পাকিস্তানিরা তখনই বুঝতে পেরেছিল কোনো কিছু দিয়েই এই জাতিকে দমিয়ে রাখা যাবে না। তাই একাত্তরের সেই রাতে শুরু করে জঘন্যতম গণহত্যা। যা জন্ম দেয় মুক্তিযুদ্ধের। শুরু হয় স্বাধীনতার সংগ্রাম। সেই সংগ্রামই জনগণের কাছে তুলে ধরতে ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগের এ বিশেষ আয়োজন।

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী কর‌ল তেজগাঁও ট্রা‌ফিক ‌বিভাগ । ছবি: সংগৃহীত

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, এতটা রক্তমাখা সূর্যোদয়, এতটা গভীর আত্মত্যাগ হয়তো এদেশের মানুষ কখনো দেখেনি, কিন্তু এ এক নতুন অধ্যায়, নতুন সূর্য, স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের সূর্য। হাজার বছরের শৃঙ্খলমুক্তির জন্য রক্তস্নাত এক সূর্য উদিত হলো সেদিন বাংলার আকাশে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে ‘স্বাধীন’ ঘোষণা করে দেশবাসীর উদ্দেশে একটি তার বার্তা পাঠান। ওয়্যারলেস বার্তায় প্রচার করা হয় সেই স্বাধীনতার ঘোষণা। এরপর তা কপি করে বিলি করা হয় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে।

বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার মূল ইংরেজি ঘোষণাটি হলো

‘THIS MAY BE MY LAST MESSAGE, FROM TODAY BANGLADESH IS INDEPENDENT. I CALL UPON THE PEOPLE OF BANGLADESH WHEREVER YOU MIGHT BE AND WITH WHATEVER YOU HAVE, TO RESIST THE ARMY OF OCCUPATION TO THE LAST. YOUR FIGHT MUST GO ON UNTIL THE LAST SOLDIER OF THE PAKISTAN OCCUPATION ARMY IS EXPELLED FROM THE SOIL OF BANGLADESH AND FINAL VICTORY IS ACHIEVED.’

বাংলাদেশ জার্নাল/আরআই

  • সর্বশেষ
  • পঠিত